বাড়ন্ত গোধূলি
একটি গাছকে প্রতিদিন বেড়ে উঠতে দেখে
শিকড়ের জো বাতাসের স্বাদ, প্রান তার বাড়ন্ত গোধূলি
যাবতীয় মাল তার অজুহাত গুছিয়ে তৈরি হচ্ছে সবে
মাঝে মাঝে একটি লোক,
দাড়ি গোঁফ মেদ
১৮ হল যখন,
শিউলি গাছ
যে দিন তার যাবতীয় বৃদ্ধির বছর কোপে সব ছেঁটে ফেলে দিল
বাবাকে তার মালিক মনে হয়েছিল।
আমি
বলি জলজ্যান্ত মদের বোতল
কাগজে মাথা গুঁজে কখনও পড়ে
থাকতে দেখি
সাদা ঠোঁটে মদ লেগেছে, গুছিয়ে রাখলে শুকনো ছাই,
দু-এক পশলায়
হাত মুছে নাও
নিয়ে ফিরে আসো
দেওয়াল ঘড়ি চলে যায় ছাতে
বেজে ওঠে ভোর
প্রেমিকার মুখ দেখে তোমারও
কখনো নেশা কেটে যায় হুট করে
ভেসে আছো মাকড়সার প্রেম
নিভে যেতে দাওনি যে তাপ,
মাঝ রাতে থিতু হলে কাগজের
মিটিং, যারা
জাগিয়ে রেখে তোমায়, সিগারেটে-ক্ষয় দেখে যাদের নেশা ধরে যায়
যারা তোমায় কবি বলে, আমি বলি- জ্বলজ্যান্ত মদের বোতল,
ঝলসে যাওয়ার ধ্বনি শুনলে, নিষ্ফলা ছায়া থেকে উড়ে যায়
দেহ, চুপি চুপি
মাতাল সন্ধ্যা-বুদ্ধিবদ্ধ
মানুষের সুখ,
জীবন্তের চলাফেরা দেখে
বরফের শিরদাঁড়া চুঁইয়ে বেরিয়ে আসে।
ভালো লাগলো নতুন কবিকে !
ReplyDeleteভালো লাগলো শুনে, নমস্কার
ReplyDeleteনাইস
ReplyDeleteThis comment has been removed by the author.
DeleteWho r u...what's your name!
ReplyDeleteদুটি কবিতাই খুব অর্থোবোধক এবং তাৎপর্যপূর্ণ। কঠিন সময়ের হাত ধরেছে শব্দরা।
ReplyDeleteধন্যবাদ।
DeleteThanks for editing ...@dahita
ReplyDelete