ঢোল
কর্জের
হারে মুখস্ত হচ্ছি; গৃহহীন
তাশ্দীদ
উস্কে দিচ্ছে বেরঙ। কানের খোলস
পাল্টানো
স্রোত; চোখের নিভুনিভু রতি
পুস্তকে
ছাপা হলো। ঠোঁট জ্বেলে চুপ গেলো স্বাধীন।
গতি বহরের
ফতোয়া নিয়ে বিষের
কারিগর
উঠোনে মসৃন; জ্বরে ছুটে গেছে লগ্ন !
ভিন্নতা
যথাযথ আগুনেই দগ্ধ হলো
ফেরারি
পত্রের ভাঁজে। অন্যত্র বন্দুক পরিবার...
গন্তব্যের
হা-হুতাশ বসে থাকো আরো
কঠিন।
মার্জিন পথে গদ্যের মুখ দেখে কান্নার
নেই কিছু।
পিছন ঘড়িতে শর্ত আঁকা;
আর্তির
ছবি দাঁড়াবে কুসুম। বেশরম পরিণয়ে...
আয়তন
জ্বালিয়ে সেয়ানা হয়ে যাবে
দৌড়।
বাকী নাকে ঘাসের বিস্ময় বাড়বে তাথই...
২৪
জুলাই ২০১৮ খ্রি:, ক্রিসেন্ট রোড, ঢাকা।
কেবলা
পরিবর্তন
এতেকাফ
শেষ হয়ে গেছে । পুরাতন
বহু বিরামহীন
গাছের লাফে—গুটিয়ে নিচ্ছো
নাচসমগ্র।
বিনাবাক্যে লুটিয়ে যাচ্ছি
প্রার্থিত
সংকল্পে। প্রস্তুত কান্নার নেই আর বাকী।
পরিবর্তিত
কেবলা নীল রেকাবির
ফুটনোটে
তাতাচ্ছে অজুত। বেহুলার ভেলা থেকে
ফিরে
ফিরে তাকাচ্ছে ছলাৎ। দুঃখগুচ্ছ
নতুন
কেবলায় সহ্যের কৃপা ছুঁয়ে ধ্বসে যাচ্ছে !
রাখালের
হাটে হামাগুড়ি দিয়ে বৈঠা
লিখেছো;
পুষ্প স্রোতের বিন্দুতে। অন্যত্র ছবিয়াল
ঝুকে
দেখে দুর্দিন—কিভাবে নৃত্যের
ছায়া
ঠোঁটের পাঠ থেকে দ্রুত উড়ে যায় বিষে—
সীতার
কেবলা; আঁচলের প্রার্থনায়
বিনিময়
হচ্ছে জানেনি তোমার বিস্ময় ভূতেরা।
২৭
জুলাই ২০১৮ খ্রি:, ক্রিসেন্ট রোড, ঢাকা।
No comments:
Post a Comment